যুদ্ধাপরাধী মীর কাশেম আলীর ফাঁসির রায় বহাল থাকায় দেশের ১৬ কোটি মানুষ আনন্দিত। শুধু ফাঁসি নয়, নাগরিকত্বও বাতিল করতে হবে যুদ্ধাপরাধীদের। বুধবার (৮ মার্চ) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের সামনে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন ছাত্রলীগ সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ।

জামায়াত ইসলামীর ডাকা হরতাল প্রতাখ্যান করে মীর কাশেম আলীর ফাঁসির রায়ের প্রতিবাদে হরতাল বিরোধী মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করে ছাত্রলীগ।

ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসাইনের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আবিদ আল হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন প্রিন্স।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা ডা. তোফাজ্জেল হক চয়ন, আরিফুর রহমান লিমন, ইমতিয়াজ বুলবুল বাপ্পী, মেহেদী হাসান রনি, আদিত্য নন্দী, মোহাম্মদ সালাম, নিশীতা ইকবার নদী, নিজামুল ইসলাম দিদার, বিএম এহতেশাম, ইমরান আহমেদ, ইয়াজ আল রিয়াদ ,সাঈফ বাবু, রেজাউদ্দেীলাহ প্রধান, পিয়াল হাসানসহ কেন্দ্রীয়, বিশ্ববিদ্যালয় ও হল পর্যায়ের নেতা-কর্মী।

ছাত্রলীগ সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ বলেন, যুদ্ধাপরাধী জামায়াত-শিবিরের দোসর জঙ্গীমাতা খালেদা জিয়াকে নিষিদ্ধ করতে হবে বাংলাদেশ থেকে। তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে না।

এস এম জাকির হোসাইন বলেন, মীর কাশেম আলী ছিলেন জামায়াত ইসলামীর অর্থের যোগানদাতা। তার ফাঁসির রায় বহাল থাকায় আনন্দিত গোটা জাতি। বিত্তশালী এই যুদ্ধাপরাধীসহ সকল যুদ্ধাপরাধীর যাবতীয় সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হবে।