পশ্চিম বঙ্গের বিখ্যাত নৃত্যশিল্পী ধীমান শংকর মুখার্জীকে বরিশালে সংবর্ধনা
পশ্চিম বঙ্গের বিখ্যাত ও জনপ্রিয় নৃত্য শিল্পী শ্রী ধীমান শংকর মুখার্জীকে সংবর্ধনা দিয়েছে বরিশাল অনলাইন প্রেস ক্লাব। নগরীর পুলিশ লাইন রোডস্থ সেলিব্রেটিশন পয়েন্টে সোমবার বিকেলে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বরিশালের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আবুল কালাম আজাদ। বরিশাল অনলাইন প্রেস ক্লাবের সভাপতি মামুনুর রশীদ নোমানীর সভাপতিত্বে বরিশাল অনলাইন প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শেখ সাইদ আহম্মেদ মান্নার সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিষ্টার বাহাউদ্দিন গোলাপ, রবি আজিয়ানা বরিশালের সেন্টার ম্যানেজার মিজানুল আহসান খান, ইঞ্জিনিয়ার আনোয়ার হোসেন, নাদিয়া মেঘলা রুমী, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড বিএম কলেজ শাখার সভাপতি মারুফ হোসেন প্রমুখ।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি আবুল কালাম আজাদ বলেন আমরা এরকম একজন গুণী শিল্পীকে পেয়ে আমরা ধন্য। শিল্পী বেঁচে থাকেন তার কর্মের মাঝে ভালোবাসার মাঝে। সংবর্ধিত শ্রী ধীমান শংকর মুখার্জী বলেন জয় বাংলা আমাদের গর্ব। বাংলা ভাষার রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। তিনি ৭১’র কথা স্মরন করে বলেন ৭১ এ যাদের রক্তে যাদের প্রেমে যাদের মেধায় বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে তাদের অবদান বৃথা যায় নি। তাদের রক্তের ঋনে অর্জিত হয়েছে স্বাধীন বাংলাদেশ। নিজেকে নিয়ে এ শিল্পী বলেন অনেক দড়াই-উৎরাই পেরিয়ে আজ আমি এই অবস্থানে এসেছে। তবে আমি নিজেকে কেন শিল্পী হিসেবে দেখিনা, আমি একজন সাধারণ মানুষ এটাই বড় কথা। বন্ধুত্বের টানে ভারত থেকে বরিশালে এসেছি। সাংবাদিক নোমানীর সাথে ফেসবুকে পরিচয় সেই পরিচয়ের সূত্র ধরে বন্ধুত্ব। আর বন্ধুত্বের কারণেই নোমানীর কাছে ছুটে চলে এসেছি।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বরিশাল অনলাইন প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইদ বারী তুর্য, অর্থ সম্পাদক জুয়েল খান, আইটি সম্পাদক মাসুদ রানা, সদস্য এনআমিন রাসেল, রফিকুল ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, গাউসেল আলম লিটন সহ আরো অনেকে।
সাহস২৪ ডটকম-এর প্রকাশিত প্রচারিত কোনো সংবাদ তথ্য, ছবি, রেখাচিত্র, ভিডিও, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
মন্তব্যে প্রকাশিত মত মন্তব্যকারীর একান্তই নিজস্ব। সাহস২৪ ডটকম-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে এসব মন্তব্যের কোনো মিল নাও থাকতে পারে। মন্তব্যকারীর বক্তব্যের বিষয়বস্তু নিয়ে সাহস২৪ ডটকম-এর কর্তৃপক্ষ আইনগত বা অন্য কোনো দায় নেবে না।