ঝিনাইদহের নগগঙ্গা নদীর ভাসমান বর্জ্য অপসারণ
প্রকৃতির ধমনী নদী। আর নদীর জল প্রবাহের মাধ্যমেই প্রকৃতিতে ‘জীবন’ প্রবাহমান। তাই মানুষের অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থে নদী প্রবাহ চলমান রাখতে হবে। কিন্তু কতিপয় অজ্ঞানতাপ্রসূত ও হীনস্বার্থান্বেষী মানুষ নদী হত্যায় নিমগ্ন।
ভাসমান অসংখ্য সাদা সাদা কৃত্রিম থালার বর্জ্য দেখে এইড কর্মীগণ হতবাক হয়ে যান! একটি নৌকা ও দুইটি তালের ডোঙ্গাযোগে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে বর্জ্য অপসারণে। এইড কমপ্লেক্স এর উত্তর গা থেকে ধোপাঘাটা ব্রীজের নীচ পর্যন্ত জলাশয় থেকে উত্তোলিত করা হয় সকল পরিত্যাক্ত উচ্ছিষ্ট এবং স্বাস্থ্যহানীর আশঙ্কা দূর করতে আগুনে পুড়িয়ে মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মন্জুরুল ইসলাম, এইড ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী তারিকুল ইসলাম পলাশ, নির্বাহী পরিচালক আমিনুল ইসলাম বকুল, পরিচালক দ্বয় আব্দুর রশীদ ও আশাবুল হক, সহকারী পরিচালক চন্দন বসু মুক্ত, ড্রিম প্রকল্পের পিসি শাহাব উদ্দীন আহমেদ, পিসি সুরাইয়া পারভীন শিল্পি, নাসরিন সুলতানা, মোহনা সাংস্কৃতিক একাডেমির ফারুকুল ইসলাম টুটুল, সনিয়া আক্তার লপতি সহ ২ শতাধিক এইড ফাউন্ডেশন এর কর্মী।
সাহস২৪ ডটকম-এর প্রকাশিত প্রচারিত কোনো সংবাদ তথ্য, ছবি, রেখাচিত্র, ভিডিও, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
মন্তব্যে প্রকাশিত মত মন্তব্যকারীর একান্তই নিজস্ব। সাহস২৪ ডটকম-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে এসব মন্তব্যের কোনো মিল নাও থাকতে পারে। মন্তব্যকারীর বক্তব্যের বিষয়বস্তু নিয়ে সাহস২৪ ডটকম-এর কর্তৃপক্ষ আইনগত বা অন্য কোনো দায় নেবে না।