- হোম
- >
- কৃষিজ ও প্রাণিজ
- >
- নড়াইলে ‘হোয়াইট গোল্ড’ খ্যাত চিংড়ি চাষে দুর্দিন
নড়াইলে ‘হোয়াইট গোল্ড’ খ্যাত চিংড়ি চাষে দুর্দিন
নড়াইলে ‘হোয়াইট গোল্ড’ খ্যাত চিংড়ি চাষে চলছে দুর্দিন। উৎপাদিত চিংড়ির উপযুক্ত দাম না পাওয়া, মানসম্মত পোনার সংকট, খাদ্যের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধিসহ নানা প্রতিবন্ধকতায় চিংড়ি চাষে উৎসাহ হারিয়ে ফেলায় এ অঞ্চলে চিংড়ি চাষ উল্লেখযোগ্য হারে কমে এসেছে।
এ অবস্থায় এ চাষের ভবিষৎ নিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন সংশ্লিষ্ট চাষীরা। প্যাকেজ প্রাকৃতিক উৎসের রেণুপোনার সহজলভ্যতা, চিংড়ি খাদ্যের কম দাম, ভাল উৎপাদন, সর্বপরি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চিংড়ির ব্যাপক চাহিদা থাকার ফলে খরচের তুলনায় কয়েকগুণ দাম পাওয়ায় নব্বই দশকের প্রথম দিক থেকে নড়াইল জেলায় ঘেরে মিঠা পানির গলদা চিংড়ি চাষ ব্যাপক প্রসার লাভ করে। কিন্তু সরকার বিগত কয়েক বছর যাবত প্রাকৃতিক উৎসের রেণু আহরণ নিষিদ্ধ করার ফলে চিংড়ি চাষ নির্ভরশীল হয়ে পড়ে হ্যাচারিতে উৎপাদিত রেণুপোনার উপর।
অথচ সম্প্রতি বছরগুলোতে চাষীরা হ্যাচারির পোনা ঘেরে দিয়ে কাঙ্খিত উৎপাদন থেকে বঞ্চিত হন। তাছাড়া খরচ অনুপাতে উৎপাদিত চিংড়ির দাম না পাওয়াসহ বিদ্যমান নানা প্রতিকুলতা তো রয়েছেই। এমন বাস্তবতায় নড়াইল জেলায় ‘হোয়াইট গোল্ড’ খ্যাত চিংড়ি চাষের ভবিষ্যৎ নিয়ে শংঙ্কিত চাষীরা।
এ ব্যাপারে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জানান, ২ হাজার ৫ শ ২৯ হেক্টর জমিতে ২ হাজার ৬ শ ২১ টি চিংড়ির ঘের রয়েছে। যার মধ্যে নড়াইল সদর উপজেলায় রয়েছে ১ হাজার ৮শ, লোহাগড়া উপজেলায় রয়েছে ২শ এবং কালিয়া উপজেলায় রয়েছে ৬ শ ২১ টি ঘের।
সাহস২৪ ডটকম-এর প্রকাশিত প্রচারিত কোনো সংবাদ তথ্য, ছবি, রেখাচিত্র, ভিডিও, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
মন্তব্যে প্রকাশিত মত মন্তব্যকারীর একান্তই নিজস্ব। সাহস২৪ ডটকম-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে এসব মন্তব্যের কোনো মিল নাও থাকতে পারে। মন্তব্যকারীর বক্তব্যের বিষয়বস্তু নিয়ে সাহস২৪ ডটকম-এর কর্তৃপক্ষ আইনগত বা অন্য কোনো দায় নেবে না।