ইউনিয়নবাসীর সবসময়ের স্বজন চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম
অসহায় আর সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য কিছু করার জন্যই তাঁর রাজনীতিতে আসা। নিজের বা পরিবারের ভাগ্য উন্নয়ন নয় বরং সর্বস্তরের জনগণকে সাথে নিয়ে গত ৫ বছর ধরে তালা ইউনিয়নবাসীর ভাগ্য উন্নয়নের চেষ্টা করে যাচ্ছেন চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম।
এলাকাবাসীর সহযোগিতা আর ভালোবাসার কারণে খুলনা ও বরিশাল বিভাগের শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। অবহেলিত, উন্নয়নবঞ্চিত তালা সদর ইউনিয়নকে তিনি একটি মডেল ইউনিয়ন পরিষদে রুপান্তরিত করতে পেরেছেন। সবসময় সুখে দুখে মানুষের পাশে ছুটে গিয়েছেন।
নজরুল ইসলাম কোন রাজনৈতিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেনি নি। জাতীয়পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ এর হাত ধরে তার রাজনৈতিক জীবনের পথ চলা শুরু হয়।
এর আগে ২০০১ সালে তালা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী হন তিনি। পরবর্তীতে ৯ বছর পর অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পুণরায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে প্রায় দুই হাজার ভোট বেশী দিয়ে তালা সদর ইউনিয়নের অতীতের ইতিহাস ভেঙ্গে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। নির্বাচিত হওয়ার পর অবহেলিত তালা সদর ইউনিয়নকে পরিবর্তনের চেষ্টা করে যাচ্ছেন সর্বদা। দলমতের উর্ধ্বে থেকে সকলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।
চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর ৮৮টি ছোট বড় ব্রিজ, কালভার্ট নির্মানের মাধ্যমে তালাসহ বেশ কয়েকটি ইউনিয়ন আজ জলাবদ্ধতা মুক্ত, ইটের রাস্তা মাটির রাস্তার উন্নয়ন, নতুন রাস্তা নির্মাণ, ডিপটিউবয়েল স্থাপন, মসজিদ-মন্দির সংস্কার, পিচের রাস্তার উন্নয়ন, ট্রেড লাইসেন্সের টাকায় হাট-বাজার উন্নয়ন, মাইকিং করে প্রকাশ্য সভার মাধ্যমে সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে নিয়ে ভিজিডি তালিকা প্রণয়ন, জনগণের দাবির প্রেক্ষিতে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নসহ বাজেট প্রস্তুত, বিভিন্ন সমাজিক ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে যোগদান, কমিউনিটি ক্লিনিকে মা ও শিশু স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়তা ছাড়াও সার্বিক সহায়তা প্রদান, ইউনিয়ন পরিষদের নিজ তহবিল থেকে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সহায়তা প্রদান, ইউনিয়নের মধ্যে আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে জনসম্পৃক্ততার মাধ্যমে প্রশাসনকে নিয়ে আইন-শৃংখলা বিষয়ক সভা, ওয়ার্ড সভা, উঠান বৈঠক, ব্যাবসায়ীদের প্রদানকৃত ট্রেড লাইসেন্সের টাকায় ব্যাবসায়ীদের মতামতের ভিত্তিতে ব্যাবসায়ীদের কল্যাণে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন, জাতপুর ও খেজুরবুনিয়া বাজারে ব্যাবসায়ীদের সুবিধার্থে চান্নী শেঠ নির্মাণ, ২১ লক্ষ টাকা ব্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদের বান্ডারী ওয়াল ও দৃষ্টিনন্দন গেট নির্মাণ, জনগণের প্রদানকৃত ট্যাক্সের টাকায় জনমতের ভিত্তিতে প্রকল্প গ্রহণ করে বাস্তবায়নসহ ইউনিয়ন পরিষদের সকল কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার সাথে পালন।
সাহস২৪ ডটকম-এর প্রকাশিত প্রচারিত কোনো সংবাদ তথ্য, ছবি, রেখাচিত্র, ভিডিও, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
মন্তব্যে প্রকাশিত মত মন্তব্যকারীর একান্তই নিজস্ব। সাহস২৪ ডটকম-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে এসব মন্তব্যের কোনো মিল নাও থাকতে পারে। মন্তব্যকারীর বক্তব্যের বিষয়বস্তু নিয়ে সাহস২৪ ডটকম-এর কর্তৃপক্ষ আইনগত বা অন্য কোনো দায় নেবে না।