- হোম
- >
- ইতিহাস-ঐতিহ্য
- >
- ইতিহাস বিকৃতি বন্ধে আইনের দাবি
ইতিহাস বিকৃতি বন্ধে আইনের দাবি
মুক্তিযুদ্ধ ও ইতিহাস বিকৃতি এবং বিভ্রান্তিকর বক্তব্য বন্ধে আইন করার দাবি উঠেছে। ২৫ ডিসেম্বর শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ আইন সমিতির ৩০তম সম্মেলন অনুষ্ঠানে এ দাবি জানিয়েছেন বক্তারা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী মোতাহের হোসেন ভবন চত্বরে এটি আয়োজিত হয়।
বিভিন্ন সময় মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বক্তব্য দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে এ দাবি জানানো হয়। সম্প্রতি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও দেন বিতর্কিত বক্তব্য।
পরে এ বিষয়ে সাংবাদিক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এটা নীতিনির্ধারণী ব্যাপার। যখন এরকম দাবি উঠেছে এবং এ সরকার জনগণের সরকার, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের মানুষ, তিনি নিশ্চয়ই বিষয়টি বিবেচনা করবেন।
অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, পাকিস্তান ’৭১-এর গণহত্যার কথা অস্বীকার করে তাদের সেই বর্বরোচিত গণহত্যার চেয়েও বর্বর মিথ্যাচার করেছে।
মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে সবাইকে সজাগ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, নিশ্চুপ থাকা আপসকামিতা। প্রতিটি পরিবার ’৭১-এর গণহত্যার চিহ্ন বহন করছে। আজ যদি বলা হয় সূর্য ওঠেনি, বিশ্বাস করা গেলেও ’৭১-এর গণহত্যা হয়নি এটা বিশ্বাস করা যায় না।
বাংলাদেশ আইন সমিতির সভাপতি একেএম আফজাল উল আলম মুনীরের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, আইন সমিতির সম্মেলন ২০১৬ এর আহ্বায়ক, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোল্লা আবু কাওছারসহ আইন সমিতির সাবেক নেতারা।
সম্মেলনে আইন সমিতির নবনির্বাচিত পূর্ণাঙ্গ কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়।
আইন সমিতির কমিটির সভাপতি হয়েছন কে এম আব্দুল মান্নান, সাধারণ সম্পাদক আবু হানিফ।
সাহস২৪ ডটকম-এর প্রকাশিত প্রচারিত কোনো সংবাদ তথ্য, ছবি, রেখাচিত্র, ভিডিও, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
মন্তব্যে প্রকাশিত মত মন্তব্যকারীর একান্তই নিজস্ব। সাহস২৪ ডটকম-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে এসব মন্তব্যের কোনো মিল নাও থাকতে পারে। মন্তব্যকারীর বক্তব্যের বিষয়বস্তু নিয়ে সাহস২৪ ডটকম-এর কর্তৃপক্ষ আইনগত বা অন্য কোনো দায় নেবে না।