এক পশলা বৃষ্টি!
কুয়াশার বেড়া-জালে ঘিরে আছে প্রকৃতি। আকাশে মেঘের ভেলা। সকাল থেকে সূর্যের আলোর দেখা নেই। শীতল হাওয়াও বেড়েছে। আর ঠাণ্ডা হাওয়ার আমেজে ভর করছে শীত। একটু একটু করে বাড়ছে শীতের তীব্রতা।
এভাবে শীতল পরশে চলমান শুক্রবার (১৮ ডিসেম্বর) সাত সকাল থেকে গুর গুর গুরুম শব্দে বৃষ্টি শোনা গেলো। মেঘের আনাগোনাও ছিল কুয়াশার মতোই। যদিও কুয়াশার কারণে মেঘগুলো ঠিক পুরোপুরি দেখা যায়নি। কিন্তু মাঝে মধ্যে মেঘের গর্জন। গর্জনের পরই বৃষ্টি। তারপর ছিটেফোঁটা বৃষ্টি। ক্ষাণিকটা বাড়লো। সকালে ঝরঝরিয়ে বৃষ্টি নামলো। বৃষ্টির ফোঁটাগুলো ছিল বেশ বড় বড়।
আর হঠাৎ ঝড়ে পড়া এক পশলা বৃষ্টিতে ভিজে গেল মাটি, রাস্তা-ঘাট, গাছ-পালা আর ইট, বালু রড-সিমেন্টে গড়ে তোলা দালানকোঠা। ভিজলো আশপাশের এলাকা। তবে শীতের সকালের এ বৃষ্টি খুব বেশি সময় স্থায়ী হয়নি। আকাশে মেঘের ভেলায় ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় বইছে হিমেল বাতাস। সকলের মাঝে এভাবেই ছড়িয়ে পড়ার আগমনী শীতের আমেজ।
শীতের শীতল হাওয়া আর বৃষ্টির কারণে সকালে রাস্তা-ঘাট ছিল অরেকটা জনশূন্য। তবে বৃষ্টি থামলে বেলা বাড়ার সাথে সাথে কর্মব্যস্ত মানুষ নিজ নিজ কর্মস্থলে ছোটে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনা বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি অথবা গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
সাহস২৪ ডটকম-এর প্রকাশিত প্রচারিত কোনো সংবাদ তথ্য, ছবি, রেখাচিত্র, ভিডিও, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
মন্তব্যে প্রকাশিত মত মন্তব্যকারীর একান্তই নিজস্ব। সাহস২৪ ডটকম-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে এসব মন্তব্যের কোনো মিল নাও থাকতে পারে। মন্তব্যকারীর বক্তব্যের বিষয়বস্তু নিয়ে সাহস২৪ ডটকম-এর কর্তৃপক্ষ আইনগত বা অন্য কোনো দায় নেবে না।