- হোম
- >
- আইন-মানবাধিকার
- >
- পুলিশের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ডাকাত নিহত
পুলিশের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ডাকাত নিহত
পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আবদুর রহিম ওরফে রইয়া ডাকাত (৩৮) নামে একজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশের তিন সদস্যও আহত হয়েছে। বুধবার রাত ৩টার দিকে সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়নের আইয়ুব মিয়া বাড়ির দরজা নামক স্থানে এ ‘বন্দুকযুদ্ধে’র ঘটনা ঘটে।
নিহত রইয়া ডাকাত লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দিঘুলী ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামের হেদায়েত উল্যাহ (ফজল মিয়ার) ছেলে।
পুলিশ জানায়, রাত ৩টার দিকে চরশাহী আইয়ুব মিয়া বাড়ির দরজা নামক স্থানে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে, গোপন সংবাদে এরকম খবর পেয়ে ওই এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় ডাকাতরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে গুলি ছোড়ে। আত্মেরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এক পর্যায়ে ডাকাতরা পিছু হঠলে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রইয়া ডাকাতকে ঘটনাস্থলে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশ। এসময় মহসিন, ইব্রাহীম ও মাহবুব নামে তিন পুলিশ সদস্য আহত হন।
পরে ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, তিন রাউন্ড তাজা গুলি, দুইটি রামদা ও দুইটি চোরাসহ রইয়া ডাকাতকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে আনলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।
লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত ডা. আবদুল্লাহ আল মারযুফ জানান, গভীর রাতে আবদুর রহিম নামে গুলিবিদ্ধ এক ব্যক্তিকে হাসপাতালে আনে পুলিশ। হাসপাতালে আনার ৪০ মিনিট আগেই তার মৃত্যু হয়েছিল বলে জানান তিনি।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির জানান, আবদুর রহিম ওরফে রইয়া ডাকাত পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছেন। তিনি একটি ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ছিল। তার বিরুদ্ধে হত্যা, ডাকাতি ও চুরি-ছিনতাইসহ থানায় বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে বলেও জানান তিনি।
সাহস২৪ ডটকম-এর প্রকাশিত প্রচারিত কোনো সংবাদ তথ্য, ছবি, রেখাচিত্র, ভিডিও, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
মন্তব্যে প্রকাশিত মত মন্তব্যকারীর একান্তই নিজস্ব। সাহস২৪ ডটকম-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে এসব মন্তব্যের কোনো মিল নাও থাকতে পারে। মন্তব্যকারীর বক্তব্যের বিষয়বস্তু নিয়ে সাহস২৪ ডটকম-এর কর্তৃপক্ষ আইনগত বা অন্য কোনো দায় নেবে না।