- হোম
- >
- আইন-মানবাধিকার
- >
- মেঘনায় মাছ ধরায় ৮ জেলের কারাদণ্ড
মেঘনায় মাছ ধরায় ৮ জেলের কারাদণ্ড
জাটকা সংরক্ষণ ও ইলিশ উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলা ১৫ দিনের জন্য মেঘনা নদীতে সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ করে মৎস্য অধিদফতর। এ নিষেধ অমান্য করে মেঘনায় মাছ ধরার দায়ে ৮ জেলেকে এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত।
শনিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে ভ্রাম্যামান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ রবিউল ইসলাম এ রায় দেন।
এর আগে বেলা ১২ টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বড়খেরী নৌ-পুলিশের এএসআই কামরুজ্জামান এর নেতৃত্বে ও তার সঙ্গীয় ফোর্সের সহযোগীতায় মেঘনা নদীতে অভিযান চালায়। এসময় উপজেলা মৎস দপ্তরের ফিল্ড সহকারী মোঃ নিজাম উদ্দিনের উপস্থিতে অভিযানকালে ৮ জন জেলে, ১০ হাজার মিটার জাল ও ১৯টি মা ইলিশ আটক করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, উপজেলার গাবতলী সমাজের মোঃ জসিম উদ্দিনের ছেলে নাজিম উদ্দিন(২২), মোঃ নূর ইসলামের ছেলে মিরাজ উদ্দিন(১৮) ও শাহীন (১৬) এবং হাতিয়া উপজেলার চেয়ারম্যানঘাট এলাকার বেলাল উদ্দিনের ছেলে নেছার উদ্দিন(২২), মোঃ ফরিদ উদ্দিনের ছেলে নূর উদ্দিন(২৩), সুজনের ছেলে সুমন (২০), আবদুল হালিমের ছেলে ইউসুফ(১৭), নূর উদ্দিন মাঝির ছেলে মনির উদ্দিন(১৮)।
এদিকে জব্দকৃত ১০ হাজার মিটার জাল বড়খেরী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ীর সামনে প্রকাশ্যে আগুন দিয়ে ধ্বংস করা হয়।
বড়খেরী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ীর এএসআই কামরুজ্জামান বলেন, অভিযানকালে মাছ ধরা অবস্থায় ৮ জন জেলেকে মেঘনা নদী থেকে আটক করা হয়েছে। এছাড়াও ১৯ টি মা ইলিশ জব্দ ও ১০ হাজার মিটার জাল জব্দ করা হয় যার আনুমানিক মূল্য ২ লক্ষ টাকা।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ রবিউল ইসলাম বলেন, অভিযান চলাকালে মেঘনা নদীতে মাছ ধরার অপরাধে আটক ৮ জেলেদের প্রত্যেককে এক বছরের কারদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সাহস২৪ ডটকম-এর প্রকাশিত প্রচারিত কোনো সংবাদ তথ্য, ছবি, রেখাচিত্র, ভিডিও, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
মন্তব্যে প্রকাশিত মত মন্তব্যকারীর একান্তই নিজস্ব। সাহস২৪ ডটকম-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে এসব মন্তব্যের কোনো মিল নাও থাকতে পারে। মন্তব্যকারীর বক্তব্যের বিষয়বস্তু নিয়ে সাহস২৪ ডটকম-এর কর্তৃপক্ষ আইনগত বা অন্য কোনো দায় নেবে না।