ঢাকায় পেঙ্গুইন্স অব মাদাগাস্কার
২০১২ সালের মার্চে মুক্তি পায় মাদাগাস্কার সিরিজের সবশেষ পর্ব মাদাগাস্কার থ্রি : ইউরোপস মোস্ট ওয়ান্টেড। আর এ বছর নভেম্বরে মুক্তি পায় এর সিকুয়্যাল পেঙ্গুইন্স অব মাদাগাস্কার। এরিক ডারনেল ও সায়মন জে স্মিথের যৌথ পরিচালনার এ ছবিটি মুক্তি পেতে যাচ্ছে ঢাকায়। শুক্রবার থেকে ঢাকার দর্শকরা ছবিটি দেখতে পাবেন রাজধানীর স্টার সিনেপ্লেক্সে।
স্কিপার, কাওয়ালস্কি, রিকো ও প্রাইভেট। মাদাগাস্কারের বিরল আর অকুতোভয় এ চার পেঙ্গুইন সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ। আর এ চ্যালেঞ্জের নাম ড. অক্টাভিয়াস ব্রাইন নামের একটি অক্টোপাস। এই বিপথগামী বিজ্ঞানী শপথ করেছে পেঙ্গুইন প্রজাতিকে পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন করে তবেই ক্ষান্ত হবে সে।
সুপার স্মার্ট পেঙ্গুইনদের কাছে সবসময়ই থাকে সমাধান। আর থাকবেই বা না কেন। দ্য নর্থ ওয়াইন্ড নামের একটি আন্ডারকভার সংস্থার গোয়েন্দা এ চার পেঙ্গুইন। কিভাবে ড. অক্টাভিয়াস ব্রাইনের হাত থেকে এই চার স্পাই পেঙ্গুইন পৃথিবীকে রক্ষা করে সেই কাহিনী নিয়েই ড্রিমওয়ার্কস নির্মাণ করেছে পেঙ্গুইন্স অব মাদাগাস্কার।
অ্যানিমেটেড অ্যাকশন-কমেডি ছবিটি যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পায় গত ২৬ নভেম্বর। যুক্তরাষ্ট্রের দর্শকদের যথেষ্ট সাড়া অর্জনের পাশাপাশি বক্স অফিসেও তৈরি করেছে শক্ত অবস্থান। ১৩২ মিলিয়ন ডলার বাজেটের ছবিটি এ যাবৎ ঘরে তুলেছে প্রায় ২৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
অ্যানিমেশন আর নির্মাণশৈলীর কারণে ছবিটি শিশু-কিশোরদের পাশপাশি যুক্তরাষ্ট্রের সব বয়সী দর্শকদের মুগ্ধ করে। এখন দেখার বিষয় বাংলাদেশের দর্শকদের কতোটা মুগ্ধ করতে পারে মাদাগাস্কারের পেঙ্গুইনেরা।
সাহস২৪ ডটকম-এর প্রকাশিত প্রচারিত কোনো সংবাদ তথ্য, ছবি, রেখাচিত্র, ভিডিও, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
মন্তব্যে প্রকাশিত মত মন্তব্যকারীর একান্তই নিজস্ব। সাহস২৪ ডটকম-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে এসব মন্তব্যের কোনো মিল নাও থাকতে পারে। মন্তব্যকারীর বক্তব্যের বিষয়বস্তু নিয়ে সাহস২৪ ডটকম-এর কর্তৃপক্ষ আইনগত বা অন্য কোনো দায় নেবে না।